বলবো কি আর বলবো কি আর নতুন করে তু মি আছো হৃদয় জুড়ে। তোমার তাল টি শুনে মনে ছন্দ জাগে আমার প্রাণে। সে সুর বাজে ক্রমান্বয়ে,কখনো চড়াই কখনো খাদে।
পাত্র - পক্ষ বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায় সকাল থেকে আকাশের মুখ ভার আর সাথে গজরানি ,যেন ধোঁয়া রং মেঘের নিচে পড়ে হাঁসফাঁস করছে । কিন্তু নন্দিতার মুখে যেমন হাসি ,তেমনি সে কর্মব্যস্ত। যদিও নন্দিতা মোটেই কাজের পক্ষপাতি নয়, একটু আলসে প্রকৃতির । আজ কারণ টি অন্য, তার বন্ধুসম ননদকে পাত্রপক্ষের দেখতে আসার দিন । তাই সকাল থেকেই নন্দিতার কর্মচঞ্চলতা চোখে পড়ার মতন। নন্দিতার বিয়ে বেশিদিন হয়নি ,তবুও সে শ্বশুরবাড়িতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ননদ শ্রীরুপা র সাথে তার বয়সের পার্থক্য কম থাকায় বন্ধুত্ব বেশ খানিকটা গাড় হয়ে উঠেছে অল্প দিনেই। শ্রীরুপা কে সুন্দরী বলা না গেলেও সে শিক্ষিতা, শিষ্টাচারী, মৃদুভাষী এবং সুশ্রী । পাত্র অয়নাংশু মুখোপাধ্যায়ের কথা ঘটক মুখে শোনা, বহু গুণের অধিকারী সে, তার উপর সে ভালো সরকারি চাকুরে। প্রাথমিক ধারণায় শ্রীরুপার সাথে বেশ মানানসই বলে মনে হয়েছিল ঘোশাল পরিবারের। সারাদিন আনন্দে হাসি ঠাট্টায় দিন কাটলো। সন্ধ্যায় পাত্র-পক্ষ এসে উপস্থিত তাদের সম্ভাষণে ব্যস্ত নন্দিতার স্বামী, দেওর, শ্বশুর এবং রান্নাঘরে তাদের আপ্যায়নের তদারকিতে শাশুড়ি ব্যস্ত। শ্রীরুপা র সাথে আছে নন্দিতা, হঠ