Skip to main content

নবতম সংযোজন

বলবো কি আর

বলবো কি আর বলবো কি আর নতুন করে তু মি আছো হৃদয় জুড়ে। তোমার তাল টি শুনে মনে ছন্দ জাগে আমার প্রাণে। সে সুর বাজে ক্রমান্বয়ে,কখনো চড়াই কখনো খাদে।

বলবো কি আর


বলবো কি আর


বলবো কি আর নতুন করে

তুমি আছো হৃদয় জুড়ে।

তোমার তাল টি শুনে মনে

ছন্দ জাগে আমার প্রাণে।

সে সুর বাজে ক্রমান্বয়ে,কখনো চড়াই কখনো খাদে।

Comments

Popular posts from this blog

আবেগ

  আবেগ বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়  নিকষ কালো গভীর রাত, বুকের মধ্যে এক পৃথিবী শব্দ গুমরতে থাকে - চারপাশে থমথমে নিস্তব্ধতা। ঠিক  যেনো অন্তহীন,আলোক হীন -- এক বিরাট কালো গহ্বর প্রবেশ পথ। মাঝে মাঝে,অন্ধকার আকাশের বুকে আলোর ঝলকানি মত - মনের আকাশে আঁকিবুকি কাটে স্মৃতিরা। সুপ্ত থাকা আদিম আবেগ সহস্র ফণা তুলে , প্রসারিত হওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে ওঠে , এক একটি মোচড়ে ভেঙ্গে দেয় সব বাধা , আপন গতিতে বেরিয়ে এসে মিশে যায় অজানার অতল গভীরে।

সামাজিকতায় সুরা

 

পাত্র পক্ষ

  পাত্র - পক্ষ  বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়  সকাল থেকে আকাশের মুখ ভার আর সাথে গজরানি ,যেন ধোঁয়া রং মেঘের নিচে পড়ে হাঁসফাঁস করছে । কিন্তু নন্দিতার মুখে যেমন হাসি ,তেমনি সে কর্মব্যস্ত। যদিও নন্দিতা মোটেই কাজের পক্ষপাতি নয়, একটু আলসে প্রকৃতির । আজ কারণ টি অন্য, তার বন্ধুসম ননদকে পাত্রপক্ষের দেখতে আসার দিন । তাই সকাল থেকেই নন্দিতার কর্মচঞ্চলতা চোখে পড়ার মতন। নন্দিতার বিয়ে বেশিদিন হয়নি ,তবুও সে শ্বশুরবাড়িতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ননদ শ্রীরুপা র সাথে তার বয়সের পার্থক্য কম থাকায় বন্ধুত্ব বেশ খানিকটা গাড় হয়ে উঠেছে অল্প দিনেই।  শ্রীরুপা কে সুন্দরী বলা না গেলেও সে শিক্ষিতা, শিষ্টাচারী, মৃদুভাষী এবং সুশ্রী । পাত্র অয়নাংশু মুখোপাধ্যায়ের কথা ঘটক মুখে শোনা, বহু গুণের অধিকারী সে, তার উপর সে ভালো সরকারি চাকুরে। প্রাথমিক ধারণায় শ্রীরুপার সাথে বেশ মানানসই বলে মনে হয়েছিল ঘোশাল পরিবারের।  সারাদিন আনন্দে হাসি ঠাট্টায় দিন কাটলো। সন্ধ্যায় পাত্র-পক্ষ এসে উপস্থিত তাদের সম্ভাষণে ব্যস্ত নন্দিতার স্বামী, দেওর, শ্বশুর এবং রান্নাঘরে তাদের আপ্যায়নের তদারকিতে শাশুড়ি ব্যস্ত।   শ্রীরুপা র  সাথে আছে নন্দিতা, হঠ

শিশু দিবস

  শিশু দিবস  আজ শিশু দিবস চারিদিকে হুড়োহুড়ি ভালোবাসা নিয়ে। ফুল মালা মিষ্টি বই দিয়ে ভরে দিতে ব্যাস্ত, সবাই শুধু শিশু প্রেমী। আজকের জন্য। আমরা নিজেদের এতই ভালোবাসি,যে ভালোবাসা বিলিয়ে , ঢাক ঢোল পিটিয়ে আমাদের ভালোবাসা গুলি, থুড়ি আমাদের ভালোলাগা ,আমাদের  শুধুই খেয়াল, নিজেকে মাতানোর মহড়া গুলি, প্রচার করি। ভালোবাসার মধ্য দিয়ে। আজ রাত বারোটায় সব ইতি। কাল যেমন যা , তেমনি থাকবে । যে স্কুল যেতে অক্ষম ,তাকে ব্যবহার করা হবে নিজের প্রয়োজনে। যে শিশু টি চায়ের দোকানে , বাল্য মনের পরিচয় দেবে,জুটবে কিছু গালি কিম্বা মার। যে শিশুটির বক্ষ কুঁড়ি সবে মুকুলিত হচ্ছে, তাকে দেখে জেগে উঠবে আদিম রিপু। শত চিৎকার ঢাকা পড়ে যাবে , অট্টহাসির আড়ালে। আবার আসবে 14 ই নভেম্বর। আবার জাগবে শিশু প্রেম । সবাই মাতবে শিশু উৎসবে, মধ্যে কিছু ভন্ড কুড়োবে যশ মান।।

তোমার জন্য

  তোমার জন্য বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায ********* কাল, সারারাত বৃষ্টি  পড়েছে টু.... প,টু..... প,টু.... প যেমন করে মোমবাতির গা বেয়ে ঝরে পড়ে গলিতে মোম  যেন তাড়াহুড়ো নেই, দুলকি  চালে চলা,  কাল সারারাত বৃষ্টি পড়েছে।  তোমার স্মৃতি ঝরে পড়েছে মনের নিভৃতে টুপ টুপ করে। মালি মরে যায়  সাজানো বাগান শুকিয়ে যায়।  আবার কোনদিন কোন নতুন মালির স্পর্শে,  জেগে ওঠে বাগান।  নতুন ফুল ফোটে ,পাখি আসে, মুখরিত হয় চারিধার। নীল আকাশ, রাতের তারা অপেক্ষা করে ...  তোমার জন্য ।।

কালো রাগ বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়...

  কালো রাগ বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়... একদিন ভালোবাসার কথা বলেছিলে হয়তো অজান্তে খেয়ালের বশে সম্পর্ক পুড়িয়ে পড়ে আছে  একমুঠো কালো রাগ। তবুও একদিন প্রেমের মূর্ছনা বেজেছিল স্বপ্নে এসেছিল বন্ধনের বিভোরতা । সে সব মুছে যাওয়া স্মৃতি ভীত মন তোমাকে ছোঁয়ার সাহস করেছিল, হয়তো বা স্বপ্নে এসে ছুঁয়ে দিয়েছিল তোমাকে মনের উপত্যকা জুড়ে ছিল শুধু তোমার আনাগোনা , সেখানে এসেছে তীব্র হাহাকার শূন্য প্রান্তরে শীতল বাতাসের স্পর্শে শিহরণ জাগে,উষ্ণতা কই? আজ সব অতীত পড়ে আছে স্মৃতি,আর আছো তুমি কেবল স্বপ্ন জুড়ে।।

নিদারুণ দিনগুলো পেরিয়ে

  গল্প টি সম্পূর্ন পড়তে ক্লিক করুন....